ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আলােকে মূল্যায়ন নির্দেশনা
ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আলােকে মূল্যায়ন নির্দেশনা প্রকাশ করা হয়েছে; মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এবং জেলা শিক্ষা অফিসারগণ ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির নতুন সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আলােকে মূল্যায়ন নির্দেশনা প্রদান করেছেন। মূল্যায়ন নির্দেশনা এই আর্টিকেল এর শেষে ডাউনলোড লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
-
মাধ্যমিকে ৩০ দিনের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশিত – ডাউনলোড করুন
-
মাদ্রাসার ৩০ দিনের সিলেবাস প্রকাশিত – ডাউনলোড করুন
ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আলােকে মূল্যায়ন নির্দেশনা আলোকে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির নতুন পাঠ্যসূচির আলােকে মূল্যায়ন করে পরবর্তী শ্রেণিতে প্রমোশন দেওয়া হবে।
অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া ও মূল্যায় নির্দেশনাটি অনুসরণ করলে আপনি ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ দেওয়া নিয়ম ও মূল্যায়ন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাবেন।
মাউশি’র দেওয়া সর্বশেষ নির্দেশনাটি হল-
এ বছর ১৬ মার্চ পর্যন্ত ক্লাস হওয়ার পর কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ১৮/০৩/২০২০ তারিখ থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
এতে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে: ফলে ২০২০ শিক্ষাবর্ষের নির্ধারিত পাঠ্যসূচি কোথাও যথাযথভাবে, কোথাও বা পূর্ণাংগভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি।
এ কারণে এ বছরের শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচিকে সংক্ষিপ্ত করে পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের শিখন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশনে ধারাবাহিকভাবে শ্রেণি কার্যক্রম প্রচার করা হয়েছে;
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলাে নিজেদের উদ্যোগে অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করেছে। অনেক ক্ষেত্রে প্রশাসনের উদ্যোগে জেলা ও উপজেলা অনলাইন ক্লাস চালু হয়েছে।
যেখানে এধরনের সুযােগ ছিল যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদেরকে পাঠদান করার চেষ্টা করেছেন। এছাড়াও “কিশাের বাতায়নের” মত কিছু প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল ক্লাসগুলােকে এমনভাবে আপলােড করা হয়েছে যাতে দেশের যে কোন শিক্ষার্থী দেশের যে কোন জায়গা থেকে যে কোন সময় এই ক্লাসগুলাে দেখতে পায়।
তথাপি বাধ্য হয়ে হঠাৎ করে নতুন ধরনের শিখন-শেখানাে কার্যক্রম চালু করাতে অনেক শিক্ষার্থী প্রয়ােজনীয় শিখনফল অর্জন করতে পারেনি।
এমতাবস্থায় শিক্ষার্থী যেন আরও কিছু শিখনফল অর্জন করে পরবর্তী শ্রেণির জন্য প্রস্তুত হতে পারে সেই বিষয়টি বিবেচনায় এনে তাদের পাঠ্যসূচি পূণর্বিন্যাস এবং এ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে মূল্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এই মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অর্জিত শিখন ফলের সবলতা বা দূর্বলতা চিহ্নিত করে পরবর্তী শ্রেণিতে প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি ও স্বাস্থ্য নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে সরকার প্রথাগতভাবে বার্ষিক পরীক্ষা না নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
তবে অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে তাদের অর্জিত শিখনফল মূল্যায়ন করা হবে। পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে
কী মূল্যায়ন করা হবে সে বিবেচনায় এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ প্রণয়ন করা হয়েছে।
প্রতি সপ্তাহের শুরুতে ঐ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত এ্যাসাইনমেন্টগুলাে দিয়ে দেওয়া হবে, এবং সপ্তাহ শেষে শিক্ষার্থীরা তাদের এ্যাসাইনমেন্ট শেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জমা দিয়ে (অভিভাবক বা অন্য কারও মাধ্যমে/ অন-লাইনে) নতুন এ্যাসাইনমেন্ট গ্রহণ করবে।
শিক্ষকের জন্য মূল্যায়ন নির্দেশনা :
(১) এ্যাসাইনমেন্ট গ্রিড (মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত) অনুসরণ করে শিক্ষার্থীকে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে এ্যাসাইনমেন্ট (কাজ) দিতে হবে।
(২) নির্ধারিত বিষয়সমূহের প্রস্তাবিত এ্যাসাইনমেন্ট (কাজ) জমা নেওয়া, মূল্যায়ন করা, পরীক্ষকের মন্তব্য সহ এ্যাসাইনমেন্টটি শিক্ষার্থীকে দেখানাে, এবং তারপর প্রতিষ্ঠানে সেটি সংরক্ষণ করার কাজটি ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
(৩) এই কার্যক্রমে প্রতিটি শিক্ষার্থীর অংশ গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।।
(৪) প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সকল মূল্যায়ন রেকর্ড যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
(5) এ্যাসাইনমেন্ট (কাজ) এর আওতায় ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন, সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন, সৃজনশীল প্রশ্ন, প্রতিবেদন প্রণয়ন ইত্যাদি অন্তর্ভূক্ত রয়েছে।
(৬) শিক্ষার্থীরা এ্যাসাইনমেন্ট গুলাে সাদা কাগজে স্বহস্তে লিখে জমা দেবে।
(৭) অভিভাবক বা তার প্রতিনিধি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে প্রতি সপ্তাহে একদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এ্যাসাইনমেন্ট সংগ্রহ করবেন এবং জমা দিবেন।
(৮) শিক্ষার্থীর লেখায় তার মৌলিক চিন্তা, কল্পনা ও সৃজনশীলতা প্রতিফলিত হয়েছে কি-না শিক্ষক তা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করবেন।
(৯) প্রদত্ত উত্তরে প্রয়ােজনীয় তথ্য, তত্ত্ব, ধারণা, সূত্র, ব্যাখ্যা ইত্যাদি পাঠ্যপুস্তকের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে।
(১০) প্রত্যেক শিক্ষার্থীর প্রতিটি বিষয়ের প্রতিটি এ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়ন করে তার সবল/দুর্বল দিকগুলাে খাতায় চিহ্নিত করতে হবে; এবং এমন ভাবে তার মন্তব্য লিপিবদ্ধ করতে হবে যাতে শিক্ষার্থী তার সবল ও দুর্বল দিকগুলাে স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে পারে।
(১১) এ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়ন করার পর শিক্ষক তার মতামতসহ এ্যাসাইনমেন্টটি শিক্ষার্থীদের নিকট পৌছানাের ব্যবস্থা করবেন এবং একটি নির্দিষ্ট সময় শেষে সেটি ফেরত এনে প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করবেন।
(১২) শিক্ষক একটি শ্রেণির একটি বিষয়ের সবগুলাে এ্যাসাইনমেন্ট এর সামগ্রিক মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে মন্তব্য করবেন (যেমন: অতি উত্তম, উত্তম, ভালাে ও অগ্রগতি প্রয়ােজন)
এগুলাে পরিমাপের নির্দেশক নিচে দেওয়া হলাে :
(ক) অতি উত্তম :
(১) বিষয়বস্তুর সঠিকতা ও ধারাবাহিকতা।
(২) লেখায় তথ্য, তত্ত্ব, ও সূত্র পাঠ্যপুস্তকের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
(3) লেখায় লক্ষ্যনীয় নিজস্বতা বা সৃজনশীলতা।
(খ) উত্তম :
(১) বিষয়বস্তুর সঠিকতা ও ধারাবাহিকতা।
(২) লেখায় তথ্য, তত্ত্ব, ও সূত্র পাঠ্যপুস্তকের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
(3) লেখায় নিজস্বতা বা সৃজনশীলতা আছে তবে তা লক্ষনীয় নয়।।
(গ) ভালাে :
(১) বিষয়বস্তুর সঠিকতা থাকলেও ধারাবাহিকতার অভাব।
(২) লেখায় তথ্য, তত্ত্ব, সূত্র ও ব্যাখ্যা আংশিকভাবে সঠিক।
(3) লেখায় সামান্য নিজস্বতা ও সৃজনশীলতা।
(ঘ) অগ্রগতি প্রয়ােজন :
(১) বিষয়বস্তুর সঠিকতা ও ধারাবাহিকতার অভাব।
(২) লেখায় তথ্য, তত্ত্ব, সূত্র ও ব্যাখ্যা পাঠ্যপুস্তকের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
(৩) লেখায় নিজস্বতা বা সজনশীলতার অভাব।
শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা :
(১) শিক্ষার্থীদের শিখনফল অর্জনই মূল উদ্দেশ্য। পরবর্তী শ্রেণির পাঠ গ্রহণের ক্ষেত্রে এটি সুবিধা প্রদান করবে, তাই এটি অনুসরণ করা জরুরি।
(২) এ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করতে এনসিটিবি প্রণীত ও প্রকাশিত ২০২০ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তক ব্যবহার করলেই চলবে। গাইড বই, নােট বই বা বাজার থেকে কেনা নােটের প্রয়ােজন নেই।
(৩) মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজস্বতা, স্বকীয়তা ও সৃজনশীলতা যাচাই করা হবে। তাই অন্যের লেখা নকল করে এ্যাসাইনমেন্ট জমা দিলে তা বাতিল করা হবে এবং পুনরায় সেই এ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে।
(৪) এ্যাসাইনমেন্ট সরাসরি নিজের হাতে লিখতে হবে। এতে হাতের লেখার যেমন অনুশীলন হবে, তেমনি বিষয়টি বুঝতেও সুবিধা হবে।
(৫) এ্যাসাইনমেন্ট লেখার ক্ষেত্রে যে কোনাে কাগজ ব্যবহার করলেই চলবে। তবে কাভার পৃষ্ঠায় নাম, শ্রেণি, রােল, বিষয় (সাবজেক্ট) ও এ্যাসাইনমেন্ট এর শিরােনাম/ধরণ স্পষ্টভাবে লিখতে হবে।
প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের জন্য নির্দেশনা :
(১) সর্বাগ্রে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, ও অভিভাবকগণের স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।
(২) শিক্ষার্থী মূল্যায়ন কার্যক্রমে সকল বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষকগণ ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
(৩) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তাগণ শিক্ষার্থী মূল্যায়নের কার্যকারিতা ও ফলপ্রসূতা যাচাইয়ে শিক্ষার্থী প্রদত্ত এ্যাসাইনমেন্ট ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া পরিবীক্ষণ করবেন। তাই এগুলাে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
(৪) কোনাে শিক্ষার্থী যেন কারাে দ্বারা অনৈতিক কোনাে চাপের মুখােমুখি না হয় তা অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। প্রয়ােজনে এ বিষয়ে কোনাে তথ্যের প্রয়ােজন হলে স্থানীয় শিক্ষা কর্মকর্তাগণের সাথে যােগাযােগ করা যেতে পারে।
(৫) ১লা নভেম্বর ২০২০ খ্রি. থেকে ১৫ ডিসেম্বর ২০২০ খ্রি. মধ্যে এ্যাসাইনমেন্ট প্রদান ও জমা নেওয়ার কাজসম্পন্নকরতেহবে।
(৬) এ্যাসাইনমেন্ট গ্রিড (মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত) অনুসরণ করতে হবে।
(৭) সামাজিক দুরত্ব/ শিক্ষার্থীদের জমায়েত এড়ানাের জন্য প্রয়ােজনে এ্যাসাইনমেন্ট জমা রাখার বক্স এর ব্যবস্থা করতে পারবেন।
(৮) সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার জন্য নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে শ্রেণিওয়ারী এ্যাসাইনমেন্ট জমা নেওয়া এবং পরবর্তী এ্যাসাইনমেন্ট বিতরণ করতে হবে।
(৯) নােট বই, গাইড বই, বা অন্য কারও লেখা থেকে নকল করে এ্যাসাইনমেন্ট জমা দিলে তা বাতিল করতে হবে এবং পুনরায় সেই এ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে বলতে হবে।
(১০) ১লা নভেম্বর ২০২০ খ্রি. থেকে ৩১ ডিসেম্বর২০২০ খ্রি. পর্যন্ত মাউশি নির্ধারিত এ্যাসাইনমেন্ট ছাড়া শিক্ষার্থীদের আর কোন ধরনের পরীক্ষা বা বাড়ির কাজ দেওয়া যাবে না।
(১১) এই নির্দেশনা অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের নিকট পৌছানাে নিশ্চিত করবেন।
সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আলােকে মূল্যায়ন এর অভিভাবকগণের প্রতি পরামর্শ :
(১) শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণে উৎসাহিত করা।
(২) শিক্ষার্থীদের এ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া মূলত তাদের শিখন অর্জন যাচাই এবং কোন্ কোন ক্ষেত্রে শিখনের ঘাটতি রয়েছে তা নিরুপণ করা। তাই শিক্ষার্থী নিজে যাতে এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে তা নিশ্চিত করা।
(৩) শিক্ষার্থীর অনুধাবন ক্ষমতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধির জন্য তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা।
(৪) শিক্ষার্থী যেন সময়মত এ্যাসাইনমেন্ট পায় এবং তা যেন যথাসময়ে জমা দেওয়া হয় তা নিশ্চিত করা।
(৫) নােট বই, গাইড বই, বা অন্য কারও লেখা থেকে নকল করে এ্যাসাইনমেন্ট জমা দিলে তা বাতিল করা হবে এবং পুনরায় এ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে। এ্যাসাইনমেন্ট তৈরির সময় শিক্ষার্থী যেন নােট বই বা গাইড বইয়ের সাহায্য না নেয়, বা অন্য কারও লেখা থেকে নকল না করে তা লক্ষ্য রাখা।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা/ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাগণের নির্দেশনা :
(১) প্রতিটি প্রতিষ্ঠান সামাজিক দৃরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
(২) ১লা নভেম্বর ২০২০ খ্রি. থেকে মূল্যায়ন কার্যক্রম প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এবং সকল শিক্ষার্থী শুরু করছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
(৩) এ্যাসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীর মূল্যায়নে যথার্থতা ও নির্ভরযােগ্যতা নিশ্চিত করতে হবে।
(৪) শিক্ষকগণ মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের দুর্বল দিকগুলাে চিহ্নিত করে সুনির্দিষ্ট মন্তব্য করেছেন কিনা তা পরিবীক্ষণ করতে হবে।
(৫) প্রতিটি প্রতিষ্ঠান শ্রেণিভিত্তিক বিষয় ওয়ারী মূল্যায়ন রেকর্ড সংরক্ষণ করছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
(৬) এই কার্যক্রমে শিক্ষার্থী যেন কারাে দ্বারা অনৈতিক কোনাে চাপের মুখােমুখি না হয় তা খেয়াল রাখতে ।
(৭) এতদসংক্রান্ত কোনাে বিষয়ে স্পষ্টীকরণ প্রয়ােজন হলে সহযােগিতা করতে হবে।
(৮) ১লা নভেম্বর ২০২০ খ্রি. থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ খ্রি. পর্যন্ত মাউশি নির্ধারিত এ্যাসাইনমেন্ট ছাড়া শিক্ষার্থীদের যেন আর কোন ধরনের পরীক্ষা বা বাড়ির কাজ দেওয়া না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
(৯) এই নির্দেশনা প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের নিকট পৌছানাে হয়েছে কিনা সে বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে।
গ্রিড এবং এ্যাসাইনমেন্ট এর নমূনা কপি ডাউনলোড করুন
ডাউনলোড করুন
শ্রেণি ভিত্তিক সিলেবাসগুলো ডাউনলোড করে নিন-
-
৬ষ্ঠ শ্রেণির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস Download PDF
-
৭ম শ্রেণির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস Download PDF
-
৮ম শ্রেণির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস Download PDF
-
৯ম শ্রেণির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস Download PDF
নিউটনের তিতৃয় সূএ কি